
© শ্রী কুশল বরণ চক্রবর্তী ঋগ্বেদ সংহিতার অষ্টম মণ্ডলের একটি মন্ত্রে গোরুকে “মাতা রুদ্রাণাং”, অর্থাৎ একাদশ রুদ্রের জননী বলে অবিহিত করা হয়েছে। এবং মন্ত্রের শেষে সর্বজনজননী স্বরূপা অদিতি বলে অবিহিত করে গাভীকে কখনো বধ করতে নিষেধ করা হয়েছে। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাংস্বসাদিত্যানা মমৃতস্য নাভিঃ ।প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়মা গা মনাগামদিতিং বধিষ্ট ৷৷(ঋগ্বেদ সংহিতা: ৮.১০১.১৫) …

© শ্রী সুভাষ চক্রবর্ত্তী বেদ সংহিতায় যিনি রুদ্র নামে অভিহিত, পুরাণ, রামায়ণ ও মহাভারতে তিনি দেবাদিদেব শিব বলে পরিচিত। প্রায় খৃ: পূ: ৪৫০০ বছর আগে ঋক্ বেদে পাই রুদ্রাধ্যায়। চারবেদের সংহিতায়, ব্রাহ্মণসাহিত্যে ও উপনিষদগুলিতে রুদ্রের উল্লেখ পাওয়া যায়। ঋক্ বেদে রুদ্রকে কখনো মরুৎগণের পিতা, কখনো অগ্নি ও ইন্দ্র অর্থেও চিহ্নিত করা হয়েছে। কখনো তিনি অতি …